ঝাল ঝাল চিংড়ি বালাচাও ও মুড়ি দিয়ে খেয়েছেন কখনো
চিংড়ি বালাচাওকে আমরা সহজে চিংড়ি চানাচুর ও বলতে পারি
যেভাবে তৈরি করা হয়: মুচমুচে ঝাল ঝাল এই চিংড়ি চানাচুরটি অর্গানিক ছোট চিংড়ি শুঁটকি,দেশি পেঁয়াজ ও রসুনের ব্রেস্তা সাথে প্রায় ৩০ পদের স্পেশাল কিছু মশলার সমন্বয়ে ঘরোয়া ভাবে তৈরি করা হয়।
যেভাবে খাবেন: চিংড়ি বালাচাও সম্পূর্ণ রেডি টু ইট একটি খাবার যা আপনি সরাসরি চানাচুরের মত করেই খেতে পারবেন। এছাড়া গরম গরম পোলাও, খিচুড়ি এবং সাদা ভাতের সাথে মাখিয়ে খেলে হারিয়ে যাবেন এক অন্য দুনিয়ায়।
তাছাড়া এটা কাচা পেঁয়াজ কুচি,ধনে পাতা ,লেটুস ও ক্যাপসিকাম ইত্যাদি দিয়ে নিজের পছন্দমত সালাত বানিয়ে খেতে পারেন
অফিসের কাজের প্রেসারে বাসায় দুপুরের কোন তরকারি রান্না না হলে গরম গরম ধোঁয়া উড়তে থাকা সাদা ভাতের সাথে ইচ্ছা অনুযায়ী বালাচাও মেখে অনায়াসে দুপুরের খাবার টা সেরে নিতে পারেন।
যেভাবে সংরক্ষণ করবেন: আমাদের বালাচাও সম্পূর্ণ দেশি পেঁয়াজ দিয়ে করা হয় বলে এটা সহজে নরম হওয়ার আশঙ্কা নেই। আপনি মোটামুটি দেড় থেকে দুমাস অনায়াসে রেখে খেতে পারবেন। ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন নেই সাধারণ জায়গায় মুখটা ভালভাবে লাগিয়ে রাখলে মচমচে থাকবে।
জেনে রাখা ভালো বাজারে বিভিন্ন প্রকার বালাচাও পাওয়া যায় যার মূল্য কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে ৮০০ থেকে ২৪০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। বালাচাও সাধারণ তিন থেকে চার প্রকারের শুঁটকি মাছ দিয়ে করা হয়ে থাকে যেমন: লইট্টা, ছুরি, কাচকি, মলা, চিংড়ি ইত্যাদি।
মূলত দামটা নির্ভর করে বালাচাও কোন মাছ থেকে করা হয়েছে সেটাতে কোন প্রকার বালু থাকবে কিনা, নরম নাকি মুচমুচে, তেল চুপচুপে নাকি শুকনা এসবের উপর।
আমাদের বালাচাও সম্পূর্ণ লবণ ক্যামিকেল ও বালু মুক্ত অর্গানিক ছোট চিংড়ি দিয়ে করা হয়ে থাকে যেটাতে আপনি বিন্দু পরিমাণ বালু পাবেন না। দেশি পেঁয়াজ দিয়ে করায় শুকনা এবং মচমচে থাকবে যা আপনি আপনি দীর্ঘদিন রেখে খেতে পারবেন ।
এছাড়া আপনি আমাদের বালাচাও এর স্বাদ এবং ঘ্রাণে সম্পূর্ণ ক্যাশব্যাক গ্যারান্টি পাবেন। ডেলিভারি ম্যান দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় দরকার পড়লে খেয়ে টেস্ট করে তারপরে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন।
ভালো খান সুস্থ থাকুন হালাল ফুড সার্ভিসের সাথেই থাকুন।
~Enjoy The Real Taste~